স্টাফ রিপোর্টার : সিলেট নগরীর আম্বরখানা পয়েন্টে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে ও আরো ২৫ /৩০ জন কে অজ্ঞাত আসামী করে মামলা করা হয়।
মামলার আসামীরা হলেন লিলু মিয়া (৩০), পিতা-মৃত সাজিদ আলী, সাং-মোহনা-২০ দাড়িয়াপাড়া, এসএমপি সিলেট, ২। রুবেল আলী (২৫), পিতা-শেখ মোঃ মজমিল আলী, সাং-মধুশহিদ বাসা নং-৩১, ৩। মোঃআমিনুল হক (২৬), পিতা-মোঃ নুরুল হক, সাং-ভাতালিয়া আ/এ, ৪। গিয়াস উদ্দিন (২২), পিতা-আজম আলী, সাং-কাজলশাহ বাসা নং-১১, ৫। জায়েদ আহমদ
(৩৫), পিতা-সাহেদ আলী, সাং-উদ্দম ৪৬, লামাবাজার, সর্ব থানা কোতয়ালী মডেল থানা, এসএমপি সিলেট, এবং পলাতক আসামী ৬। রিপন মিয়া (২৪), পিতা-মাসুক মিয়া, সাং-শিবপাশা, থানা-নবীগঞ্জ, জেলা-হবিগঞ্জ, বর্তমানে-৭৭/এ পীর মহল্লা আম্বরখানা, থানা-কোতয়ালী, জেলা-সিলেট, ৭। শাহনাজ আহমদ (২৫), পিতা- মইন উদ্দিন, সাং-আম্বরখানা বড় বাজার, ৮। মোঃ ছাব্বির আহমদ মান্না (৩৬), পিতা-মোঃ আবুল খয়ের চৌধুরী, সাং-হাউজিং এষ্টেট, ৯। হুমায়ুন আহমদ (৩৪), পিতা-হারিছ আলী, সাং-কুয়ারপাড়, ১০। জুবের আহমদ (৩৫), পিতা-আব্দুল
কাদির, সাং-শেখঘাট, সর্ব থানা কোতয়ালী মডেল থানা, জেলা-সিলেট
উল্লেখ্য যে , গতকাল রবিবার বিকাল ৪ টায় নগরীর আম্বরখানা পয়েন্টে নগরীর হাউজিং স্টেড থেকে আম্বরখানা পয়েন্টে ক্ষমতাশিন দল আওয়ামিলীগের ঝুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে ও সুষ্ঠ নির্বাচনে দেয়ার দাবিতে মিছিল সহকারে আম্বরখানা পয়েন্টে জমায়েত হন। এক পর্যায়ে তারা ইটপাটকেল ও লাটিশোটা দিয়ে স্থানীয় বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্টানে হামলা ও ভাংচুর চালায় ।
তাদের এই জমায়েতে নগরীর এয়াপোর্ট -শাহী ঈদগাহ -জিন্দাবাজার -সুবিদবাজার মুখি সকল যানবাহনে আকটা পড়ে। ঘটনাস্থলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সিলেট মেট্রপলিটন পুলিশের কোথয়ালী থানার পুলিশ আসলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় ৪ পুলিশ সদস্য মারাত্মক জখম হন তাদের বর্তমানে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে সিলেট মেট্রপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার আজবাহার আলি শেখ জানান,গতকাল আম্বর খানায় ছাত্রদল কতৃক পুলিশের ওপর হামলায় কতোয়লী থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে
খুব শিগ্রই আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।