সিলেট গোয়াইনঘাট ৩নং পূর্ব জাফলং ইউনিয়নে চোরাচালান এখন প্রকাশ্য ভাবে চললেও রক্ষকরাই ভক্ষক হয়ে আছেন। দিবারাত্রি ভারতীয় নিষিদ্ধ সামগ্রী সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে উপজেলার জাফলংয়ের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে ভারতীয় পণ্য নিয়ে এসে, দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্রাক, ট্রাকটর,সিএনজি মোট সাইকেল যোগে যাচ্ছে ভারতীয় নিষিদ্ধ পন্য । দিবা রাত্রী বেপরোয়া ভারতীয় পণ্যবাহী নিষিদ্ধ যান চলাচলে যাত্রীবাহী যানবাহন, পথচারী ,শিক্ষার্থী যাতায়াতের ক্ষেত্রে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, তার মধ্যে রাস্তার বেহাল অবস্থা হয়েছে ।
এলাকার সচেতন মহল ভারতীয় পণ্যবাহী গাড়ি বন্ধ করতে প্রায় সময় প্রশাসনের সহযোগিতা চাইলেও টনক নড়েনি দেশের রক্ষকদের। ইউএনও ও আইনশৃংখলা সভায় আলােচনা হয় ,সিদ্ধান্ত হয় কড়া নজরদারী রাখতে বলা হয় তবুও বাস্তবায়ন হচ্ছেনা।
এদিকে ভারতীয় নিষিদ্ধ চোরাচালানের লাইন ম্যান গোয়াইনঘাট ৩নং পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের পশ্চিম কালিনগর (পাথরটিলা) গ্রামের মো: হাসু মিয়ার ছেলে রুবেল আহমদ (উরফে বাট্টি রুবেল ) কয়েক মাসে প্রায় কোটি টাকার মালিক হয়ে আঙুল ফুলে কলা গাছ বনে এখন কাউকে তোয়াক্ষা করেন না। তার ইশরায় গোয়ানঘাটের সকল প্রশাসন এমন কি রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ উঠেন আর বসেন সাধারন মানুষের কাছে বিভিন্ন সময় এমন মন্তব্য করেন রুবেল আহমদ ।
এবেপারে রুবেল আহমদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, চিনির লাইনম্যান নামে আমি জড়িত নই, গুচ্ছগ্রামের মান্নান মেম্বার ও মানিক মিয়া নামে তারা দুইজন জড়িত, আমি মাত্র তাদের ডিউটি করি।
পরে মানিক মিয়ার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, যে নাম বলছে এগুলো মিথ্যা বানোয়াট অপপ্রচার করছে আমার নামে, চোরা লাইনের সাথে আমি কখনোই জড়িত ছিলাম না।