সিলেট৭১নিউজ ডেস্ক :: বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ সিলেটেরর পাঁচ হাজার পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হবে। বন্যায় যাদের ঘরবাড়ি ভেঙেছে তাদেরকে দেয়া হবে এই টাকা।
এমন তথ্য জানিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান। রোববার জেলা প্রশা্সক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বন্যা পরিস্থিতি, বন্যাত্তোর পুনর্বাসন ও ত্রাণ বিতরণ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
জেলা প্রশাসক বলেন, সোমবার থেকে শুরু হবে এই টাকা বিতরণ। মূলত এবারের বন্যায় যেসব পরিবারের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদেরকেই এই টাকা প্রদান করা হবে।
জেলা প্রশাসক জানান, প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে সিলেটে ৫ কোটি টাকা অনুদানের চেক পাওয়া গেছে। এই টাকা থেকেই প্রথম ধাপে ক্ষতিগ্রস্থ পাঁচ হাজার পরিবারকে সহায়তা করা হবে। পর্যায়ক্রমে অন্যদেরও সহায়তা প্রদান করা হবে।
গত ১৫ জুন থেকে সিলেটে বন্যা দেখা দেয়। স্মরণকালের ভয়াবহ এ বন্যায় জেলায় প্রায় ৪১ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রায় ৫ লাখ পরিবারের ৩০ লাখ মানুষ পানিবন্দি ছিলেন। বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও এখনো বেশিরভাগ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় আছেন।
রোববার সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসক জানান, বর্তমানে ৩৫ হাজার ৬৮৫ জন আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন।
তিনি বলেন, সিলেট জেলায় ৬৫৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২ লাখ ৩০ হাজার ৬৩২ জন লোক আশ্রয় গ্রহণ করেন। অনেক এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় লোকজন আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে নিজেদের বাসা-বাড়িতে ফিরে গেছেন। তবে এখনও ৪১৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩৫ হাজার ৬৮৫ জন লোক অবস্থান করছেন।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ৩১ হাজার ৯৭টি গবাদিপশু নিয়ে এসেছিলেন বন্যাকবলিতরা। বর্তমানে ৫৩০টি গবাদিপশু আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে।িসিলে
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ সিলেটেরর পাঁচ হাজার পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হবে। বন্যায় যাদের ঘরবাড়ি ভেঙেছে তাদেরকে দেয়া হবে এই টাকা।
এমন তথ্য জানিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান। রোববার জেলা প্রশা্সক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বন্যা পরিস্থিতি, বন্যাত্তোর পুনর্বাসন ও ত্রাণ বিতরণ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
জেলা প্রশাসক বলেন, সোমবার থেকে শুরু হবে এই টাকা বিতরণ। মূলত এবারের বন্যায় যেসব পরিবারের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদেরকেই এই টাকা প্রদান করা হবে।
জেলা প্রশাসক জানান, প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে সিলেটে ৫ কোটি টাকা অনুদানের চেক পাওয়া গেছে। এই টাকা থেকেই প্রথম ধাপে ক্ষতিগ্রস্থ পাঁচ হাজার পরিবারকে সহায়তা করা হবে। পর্যায়ক্রমে অন্যদেরও সহায়তা প্রদান করা হবে।
গত ১৫ জুন থেকে সিলেটে বন্যা দেখা দেয়। স্মরণকালের ভয়াবহ এ বন্যায় জেলায় প্রায় ৪১ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রায় ৫ লাখ পরিবারের ৩০ লাখ মানুষ পানিবন্দি ছিলেন। বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও এখনো বেশিরভাগ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় আছেন।
রোববার সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসক জানান, বর্তমানে ৩৫ হাজার ৬৮৫ জন আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন।
তিনি বলেন, সিলেট জেলায় ৬৫৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২ লাখ ৩০ হাজার ৬৩২ জন লোক আশ্রয় গ্রহণ করেন। অনেক এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় লোকজন আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে নিজেদের বাসা-বাড়িতে ফিরে গেছেন। তবে এখনও ৪১৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩৫ হাজার ৬৮৫ জন লোক অবস্থান করছেন।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ৩১ হাজার ৯৭টি গবাদিপশু নিয়ে এসেছিলেন বন্যাকবলিতরা। বর্তমানে ৫৩০টি গবাদিপশু আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে।
সিলেট৭১নিউজ/টিআর