ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা জানান, পুড়ে যাওয়া একটি ঘরের শোকেসের উপরে রাখা ছিল কোরআন শরীফটি। আগুনে শোকেসটির সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। শোকের ভেতরে থাকা দলিল-দস্তাবেজ এবং মালামালও সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। কিন্তু, ছাইয়ের ভেতর থেকে কোরআন শরীফটি অনেকটা অক্ষত অবস্থায়ই পাওয়া গেছে।
খবর পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিনুল আলম সানা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মাদ সাইদ মোমেন মজুমদারসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে উপজেলা প্রশাসন থেকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, রাতে রাইস কুকারে ভাত তুলে দেয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে কুকারটি বিস্ফোরিত হয়। এতে ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
পরিবারের লোকজনের চিৎকারে প্রতিবেশীরা আসতে আসতে আগুন সম্পূর্ণ ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়দের ঘন্টাব্যাপী চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই ৩টি ঘর ভস্মীভূত হয়ে যায়। এতে ঘরের সকল মালামাল পুড়ে প্রায় ৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করে পরিবারটি।