গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি :: আব্দুল হাকিম চৌধুরী তিনি কোন মন্ত্রী বা এমপি নন। সিলেট জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। নিজের সততা, যোগ্যতা এবং কর্মদক্ষতা দিয়ে হয়েছেন গোয়াইনঘাট,কোম্পানীগঞ্জ-জৈন্তাপুরের মানুষের আস্থার প্রতীক, এক আলোকবর্তিকা। তাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার ঝড় উঠেছে। তিনি মন্ত্রী বা এমপি নন সত্য, কিন্তু ক্ষমতার খুব কাছাকাছি থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার না করে জনসেবাকে করেছেন জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। গায়াইনঘাট,কোম্পানীগঞ্জ-জৈন্তাপুর সংসদীয় আসনে অনেক এমপি হয়েছেন কিন্তু তারা জনগণের পাশাপাশি খুব কমই থেকেছেন, নিজের পছন্দের লোক দিয়ে বলয় সৃষ্টি করে কেন্দ্রে থেকেছেন। জনগণ বলয় ভেঙে কাছে যেতে পারে না আর কেউ পৌঁছে গেলে খিটখিটে বদমেজাজী কথাবার্তায় উনার জনমের সাধ মিটে যায়।কিন্তুগায়াইনঘাট,কোম্পানীগঞ্জ-জৈন্তাপুরে নিপীড়িত, নির্যাতিত রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের ছায়ায় এমপি হতে চান আব্দুল হাকিম চৌধুরী। যে, যে বিপদেই পড়ুক না কেন কাউকে পাশে না পেলেও শেষ ভরসা হিসেবে আছেন তিনি। তাকে ফোন দিতে কোন সময় জ্ঞান লাগে না, দিন কিংবা রাত যে কোন সময় কল দিলে হাসিমুখে দেন সমাধান, কোন বিরক্তি নেই। অনেকে বলবে হয়ত তিনি এমপি হতে চান তাই এমন মাটিরর মানুষ হয়েছেন, তাতে মন্দ কিসে এমন মানুষই তো জনপ্রতিনিধি হওয়া দরকার।আর এমপি হয়ে পাল্টে যাবেন বললে বলবো তিনি এমপি হয়ে এমন কোন ব্যক্তিগত সাধ আহ্লাদ পুরণ করবেন যা একজন উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে করতে পারছেন না, জানি কেউ উত্তর দিতে পারবেন না। বরং এমপি হলে জবাবদিহিতা দিতে হবে। এমপি না হয়েও গোয়াইনঘাটবাসীর জন্য অনেক উন্নয়ন কাজ করিয়েছেন। বিগত বন্যার সময় নির্বাচনী এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলে কাটিয়েছেন দিনরাত, ব্যক্তিগত তহবিল থেকে চাল বিতরণ করেছেন তৃণমূল নেতাকর্মী এমনকি সাধারণ মানুষও স্বপ্নের জাল বুনছে। মনে প্রাণে চাই কারো সাথে তুলনায় নয় ব্যক্তিগত যোগ্যতায় স্বপ্নের ঠিকানা জাতীয় সংসদে পৌঁছান, অব্যাহত রাখুন জনসেবা। এ প্রত্যাশা করেন স্থানীয় নেতাকর্মী।