সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ২০ দলীয় ঐক্যাজোট মনোনীত মেয়র প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরীর ধানের শীষের সমর্থনে মঙ্গলবার (২৪ জুলাই) নগরীর বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারণা করেন সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদলের নেতৃবৃন্দ। যুবদলের নেতৃবৃন্দ বিকাল ৩টা থেকে নগরীর সোবহানীঘাট, উপশহর পয়েন্ট, তেররতন, শিবগঞ্জ, মিরাবাজার, নাইওরপুল শেষে সোবহানীঘাট পয়েন্টে এসে পথসভার মাধ্যমে সমাপ্তি হয়।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল জেলা ও মহানগর শাখার নির্বাচন পরিচালনা ও সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও সিলেট জেলা শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল বাহার চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ মামুন এবং নির্বাচন পরিচালনা ও সমন্বয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাদিকুর রহমান সাদিকের যৌথ পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ সভাপতি কুমিল্লার গণমানুষের নেতা যুব সমাজের অহংকার মুরতাজুল করিম বাদরু বলেন, দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে যুবদলের নেতৃবৃন্দ সর্র্বাক্ষণিক প্রস্তুত ছিল আছে এবং থাকবে। যে কোন মূল্যে এ সরকারের পতন নিশ্চিত করা হবে এবং দেশনায়ক তারেক রহমানকে বীরের বেশে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচাল করতে জাতীয়তাবাদী নেতৃবৃন্দের বাসায় বাসায় পুলিশী তল্লাশী ও গ্রেফতার অভিযান চালাচ্ছে। যা প্রহসনের বাকশালী নির্বাচনের পন্থা। যুবদল নেতৃবৃন্দের প্রতি ৩০ তারিখ সারাদিন ভোট দিয়ে নির্বাচনী সেন্টারে ফলাফল ঘোষনা পর্যন্ত কেন্দ্রে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় যুবদলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক যুব সমাজের অহংকার নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, কট্টর আন্দোলনের মাধ্যমে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে আনতে হবে এবং এই সরকারকে হঠিয়ে দেশনায়ক তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে যুবদলের প্রতিটি নেতাকর্মীকে কাজ করতে হবে। তাই যুবদল নেতৃবৃন্দকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
আরো বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মতিন বক্স, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক জলবায়ূ বিষয়ক সম্পাদক মো. আনসার উদ্দিন, সিলেট জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ফালাকুজ্জামান চৌধুরী জগলু, জাতীয়তাবাদী যুবদল মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি জাকির হোসেন উজ্জল, সাধারণ সম্পাদক এম. এ মুহিত, জাতীয়তাবাদী যুবদল সুনামগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি আবুল মনসুর মো. শওকত, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মামুনুর রশিদ কয়েছ, যুগ্ম সম্পাদক তোফাজ্জুল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল হাসান, হবিগঞ্জ জেলা যুবদলের সহ সভাপতি জহিরুল ইসলাম সেলিম, মৌলভীবাজার স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমদ।
জেলা ও মহানগর যুবদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদল নেতা আব্দুল আজিজ, জেলা শাখার যুগ্ম সম্পাদক আব্দুশ শুকুর, নিজাম উদ্দিন জায়গীরদার, প্রচার সম্পাদক আলী আহমদ হীরা, সহ প্রচার সম্পাদক আব্দুল মালেক, যোগাযোগ সম্পাদক আলা উদ্দিন আলাই, ধর্ম সম্পাদক আমিনুর রহমান চৌধুরী সুহেদ, সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাজমূল হোসেন রিপন, ক্রীড়া সম্পাদক সুলতান আহমদ চৌধুরী বাবু, এয়ারপোর্ট থানা যুবদলের আহ্বায়ক দিলোয়ার হোসেন দিলু মেম্বার, শাহপরান থানা যুবদলের আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব, ঢাকা পল্টন থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন রাসেল, জেলা ও মহানগর যুবদল নেতা আব্দুল খালিক, নাজমূল ইসলাম নজন চেয়ারম্যান, আমিনুর রহমান চৌধুরী সিফতা, সামছুল ইসলাম টিটু, হাজী মামুন আল রশিদ হেলাল, মোহাইমিনুল ইসলাম সুহেল, আলীমাম মেম্বার, আজিজুর রহমান আজিজ, মনির মুন্সি, মিয়া মো. সুহেল, মুহিবুর রহমান মহির, আব্দুল হক, কাওছার আহমদ নামর, আলী আহমদ, মিসবাহ উদ্দিন, বেলাল আহমদ, বাবুল মিয়া, আঙ্গুর আলম, জাকির হোসেন, নজরুল ইসলাম, সেলিম আহমদ, চমক আলী, শাহ জুনেদ, আশরাফ আহমদ আশব, হারুনুর রশিদ, ফয়ছল কামরান হেলন, এইচ এম দেলওয়ার, মুজাম্মেল আলী সাদ্দাম, আলফু মিয়া, রুস্তম আলী ফরাজি, আমির আলী, এমদাদ হোসেন, জিলু মিয়া, নুরুল হোসেন সুজন, মহি উদ্দিন তালুকদার মিলন, নাহিন আহমদ, এহিয়া বিন আনোয়ার চৌধুরী, জাহেদ আহমদ, জয়নাল আহমদ, কামরুল ইসলাম, রাজু আহমেদ, রায়হানুজ্জামান রায়হান, বাবলু আহমদ, তারেক আহমদ সহ ছাত্রদলের কিছু সংখ্যক নেতৃবৃন্দ গণসংযোগ ও প্রচারণায় উপস্থিত ছিলেন।