সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার হেমু মাইজপাড়ার মোহাম্মদ আলীর পূত্র আকবর আলী (৩৭) তিনি হরিপুর বাজারে শাপলা ফার্ণিচারের ব্যবসায়ী প্রকাশিত সংবাদের সাথে ভিন্নমত পোষন করেছেন। তিনি প্রতিবাদ বিবৃতিতে বলেন, আমি গত ১৯ অক্টেবর সিলেট নগরীর রংমহল টাওয়ারের মাইশা ট্রেভেলস থেকে জরুরী কাজ ছেড়ে নিচে হোটেল শাপলায় নাস্তা শেষে বের হওয়ার পর একদল সন্ত্রাশী আমার উপর হামলা চালায় এবং মারধর করে আমাকে উটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে । পরবর্তীতে পথচারী ও পুলিশের সহযোগিতায় আমকে নিতে পারেনি এরপর বন্দর বাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর আমি সন্ত্রাশীদের উপর মামলা দিতে গেলে পুলিশ মামলা না নিয়ে আমাকে এবং সন্ত্রাশীদের কে ও চালান করে দেয়।
২০ অক্টোবর কোর্ট থেকে মুক্তি পেয়ে বের হয়ে জানতে পারলাম , কিছু অনলাইন পোর্টালে “আমাকে ছিনতাই কারী ও আমাকে যে সহযোগিতা করেছে তাকে মাদক ব্যাবসায়ী” আখ্যায়িত করে শিরোনাম দিয়ে সম্পুর্ণ ভিত্তিহীন উদ্ভট কিছু কুচক্রী মহলের উদ্দেশ্যমুলক স্বার্থ আদায়ের জন্য সংবাদ পরিবেশন করে আসছে।
নিম্নে সে দিন কি হয়েছিল তা আমি উল্লেখ করলাম এবং এই ভুয়া সংবাদের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ভিন্নমত এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমি আমি গত ১৯ অক্টেবর বিকাল আনুমানিক ৫ সময় সিলেট নগরীর রংমহল টাওয়ারের মাইশা ট্রেভেলস থেকে জরুরী কাজ ছেড়ে নিচে হোটেল শাপলায় নাস্তা শেষে বের হওয়ার পর ওই সন্ত্রাশীরা আমার উপর হামলা চালায় এবং মারধর করে আমাকে উটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে । পরবর্তীতে পথচারী ও পুলিশের সহযোগিতায় আমকে নিতে পারেনি এরপর বন্দর বাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। বন্দর ফাঁড়িতে যাবার পর ফাঁড়ির অফিসার ইনচার্জ জনাব বেনু দেবের সামনে এই সন্ত্রাশীরা উল্টা আমার উপর অভিযোগ তুলে এই বলে যে আমি নাকি ছিনতাই করেছি।
যা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং নিন্দনীয়। যার প্রভাব আমার ব্যক্তিজীবন,সামাজিক জীবন এবং আমার পরিবারের মানসম্মানের উপর আঘাত এনেছে।
আমি সাংবাদিক ভাইদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতেছি আপনাদের পবিত্র কলমের কালি সব সময় সত্য এবং বস্তুনিষ্ট সংবাদ পরিবেশনের জন্য সুতরাং ঘটনা প্রবাহ সত্যতা যাচাইকরে সংবাদ পরিবেশনের বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।