ধর্ষিত কিশোরী এবং তার মা চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল ছেড়েছে। বিকালে তাদের আদালতে তোলা হয়। পাবলিক প্রসিকিউশন ওই কিশোরী এবং মাকে সেফ হোমে রাখার আবেদন করে ছিল। আদালত তাদের চিকিৎসা শেষ হওয়ার পরে শুনানির সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন। সেই শুনানির জন্যই তাদের আজ আদালতে নেয়া হয়। অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এমদাদুল হক ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরীকে সেফ হোম এবং মাকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়ে টানা ১০ দিন শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসা করা হয়েছে ওই দুই জনের। সোমবার কর্তব্যরত ডাক্তাররা তাদের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় ছাড়পত্র দিয়েছে। দুপুর ১টার দিকে তারা পুলিশের হেফাজতে হাসপাতাল ছেড়েছে। বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিপুটি ডাইরেক্টর নির্মলেন্দু চৌধুরী বলেন, ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার ওই কিশোরী এবং তার মা এখন সুস্থ হয়েছে। তাদের হাসপাতাল ছাড়পত্র দিয়ে পুলিশের হেফাজতে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
অপরদিকে জেলা সহকারী পুলিশ সুপার (এ সার্কেল) সনাতন চক্রবর্তী জানান, ওই কিশোরী এবং তার মাকে সেফ হোম এবং ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।